করোনা রোগীদের সহায়তার নামে টাকা তুলছে প্রতারক চক্র
করোনা রোগীদের সহায়তার নামে টাকা তুলছে প্রতারক চক্র ৷
সাবরিনা বা শাহেদ গ্রেফতার হয়েছে মানে ব্যাপারটা এমন নয় যে করোনাকালীন সময়ে সব প্রতারনা শেষ হয়ে গেছে।
প্রতারনা বা প্রতারক এই সমাজ থেকে এত সহজে দূর হবে না। প্রতারণার ধরনটা বদলে যাবে।
আরও পড়ুন– দেখুন কোথায় বসবাস করছি আমরা !
করোনা ভয়াবহ এক ভাইরাস। এই করোনা ভাইরাসে মৃত্যু হয়েছে সমগ্র বিশ্বের অসংখ্য মানুষের।
করোনায় যেখানে মানুষের মনে ভয় সঞ্চার হওয়ার কথা সেখানে আমাদের দেশের কিছু ভন্ড, প্রতারক, অর্থলিপান্সু মানুষ নানা উপায়ে প্রতারনার আশ্রয় নিয়ে অর্থ উর্পাজন করছে।
যেমন ধরেন করোনার শুরুর দিকে আর্বিভাব হয়েছিলো চাল চোর নেতাদের যারা সাধারন জনগনের ত্রান চুরি করে খাটের নিচে লুকিয়ে রেখেছিলো৷
তারপর উত্থান হলো জে কি জি বা রিজেন্ট হাসপাতালের যেখানে দেওয়া হতো করোনার ভুয়া সার্টিফিকেট। সরকারের নাম ভাঙিয়ে, প্রশাসনের নাকের ডগায় বসে হাতিয়ে নিয়েছে কোটি কোটি টাকা৷
কতটা বেঈমান, প্রতারক হলে করোনার মত ভয়াবহ ভাইরাসের ভুয়া সার্টিফিকেট দেয়। যেখানে লক্ষ লক্ষ মানুষের জীবনের প্রশ্ন জড়িয়ে আছে।
এখন আমার আর্বিভাব ঘটেছে কিছু প্রতারকের যারা করোনা রোগীদের সহায়তার জন্য ফান্ড সংগ্রহ করছে। নতুন প্রতারকের আর্বিভাব ঘটেছে নাকি আগের প্রতারক তাদের প্রতারনার ধরন পরিবর্তন করেছে এই ব্যাপারেও আমি সন্দিহান।
আরও পড়ুন– যেন অনিয়মই নিয়মে পরিনত হয়েছে
ঢাকা শহরের বিভিন্ন অভিজাত এলাকাকে তার্গেট করেছে এসব প্রতারক চক্র। বিভিন্ন অভিজাত এলাকা বা পাড়া মহল্লায় মাইকিং করে টাকা তুলতে দেখা গেছে অনেক তরুন যুবক যুবতীকে।
তারা কোন প্রতিষ্ঠান বা কোন সংগঠনের তার কোন সদুত্তর তাদের নিকট থেকে পাওয়া যায়নি।
অভিজাত এলাকার সোসাইটিগুলোর কোন অনুমতি আছে কিনা এ ব্যাপারে জানতে চাইলে তারা জানায় ভালো কাজে কেউ বাঁধা দেয় না।
দুই হাজার টাকা অনুদান দেওয়া একজন ব্যক্তি জানায় আমি আমার নিয়তে দান করেছি।
সার্মথ্যবান যারা আছেন অবশ্যই আপনারা করোনা এই সংকটকালীন সময়ে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিবেন কিন্তু অবশ্যই বুঝে শুনে খোঁজ নিয়ে দান করবেন।
লেখক – আর কে আসিফ খান
- এসব কি বলছে নেতাকর্মীরা? বুদ্ধি লোপ নাকি নেতৃর মন রক্ষা?
- ময়লার শহরে পরিনত হয়েছে গাজীপুর
- কারওয়ান বাজারের বিডিবিএল ভবনে আগুন
- সাগরে লঘুচাপ, বন্দরে সতর্ক সঙ্কেত
- সকল পুরুষকে ধর্ষকের সারিতে আনবেন না